উপন্যাস

আখ্যানের খোঁজ (দ্বিতীয় পর্ব)

বিবস্বান May 12, 2024 at 5:12 am উপন্যাস

(প্রথম পর্বের পর)

...............

পঞ্চমীর বিকেল। শহর কলকাতার একটা বুড়ো পাব। বুড়ো বলতে যতটা বোঝায় এ আসলে তার থেকেও বেশি বুড়ো। জন্ম ১৮৭১-৭২ এর দিকে। এর সমবয়সী খুব কম জিনিসই এখন বেঁচে আছে কলকাতায়। নামটা আগে ছিল চৌরঙ্গি রোড। তারপর বদলে যায় জহরলাল নেহেরু রোডে। এইখান থেকে মিনিট পনেরো হাঁটা পথে ছিল ট্যাঙ্ক স্কোয়ার। অনেকেই লালদিঘি বলে চেনে। ১৮৫৮ সালের দিকে সারা ভারতে যে সাঁইত্রিশখানা মদ্যব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নাম পাওয়া যায় তার মধ্যে ৬-৭ খানাই এই ট্যাঙ্ক স্কোয়ারে। তার মধ্যে প্রায় সবাই সাহেবসুবো। স্মিথ, থমসন, কার্টনার, উইলসনদের ভিড়ে জ্বলজ্বল করতে থাকে দুখানা পদবি। বিশ্বাস আর সাউ। দুজনের রেজিস্ট্রেশনই ট্যাঙ্ক স্কোয়ারে। বাড়ির নম্বর সাড়ে একত্রিশ আর সাড়ে চার। হ্যাঁ, আর একজন বাঙালি ছিলেন। কে সি দে। তবে তিনি হাওড়ায়। এদের মধ্যেই ঘুরতে ঘুরতে চৌরঙ্গির একটা পানশালায় একদিন ঢুকে পড়েছিলেন যযাতি। 

দিনটা কবে কেউ জানে না। লোকটার বয়সও দেখে আন্দাজ করা যায় না। দীর্ঘদেহী মানুষ। কোঁকড়ানো কাঁচাপাকা চুল নেমে এসেছে ঘাড় পর্যন্ত। মাথায় কাঁচা চুল শতকরা তিরিশ থেকে চল্লিশ শতাংশ। মুখভর্তি দাড়ি। সেইখানে অবশ্য পাকা চুলের আধিক্য কম। চামড়া টানটান। সুগঠিত দেহটা ঢাকা আছে পাঞ্জাবিতে। পাঞ্জাবির খোলা বোতাম থেকে বেরিয়ে এসেছে সাদা রোম। মানুষটা সাউদের দোকানে কবে থেকে আসছে কেউ জানে না। ইয়াসমিন কাজ করে প্রায় তিরিশ বছর। লোকটা নাকি এই দোকানে আসে তারও আগে থেকে। 

বৃদ্ধ ইয়াসমিনের ভুল হয় না। লোকটা টানা বেঞ্চির কোনায় এসে বসবে। ঝোলা থেকে বের করে নেবে আঁকার পাতা। চারকোল দিয়ে রোজ একটাই ছবি আঁকতে থাকবে। তিরিশ বছর ধরে লোকটা একটাই ছবি এঁকে চলেছে। ছবিটা কিছুতেই শেষ হচ্ছে না।

বৃদ্ধ ইয়াসমিন নিয়ম করে আড়াই পেগ ব্ল্যাক ডগ নামিয়ে দিয়ে যাবে জল খাওয়ার মতো লম্বা কাচের গ্লাসে। কোনও সোডা না। জল না। বরফ না। ভেজানো ছোলা আর আদা কুচি শুধু। ঠাকুর পুজোর মতো ছোটো ছোটো থালায়। 

লোকটা রোজ আড়াই ঘণ্টা থাকে ঘড়ি ধরে। এতটাই কম কথা বলে যে শুরুর দিকে ইয়াসমিন ওকে বোবা ভাবত। তিরিশ বছরের রোজ, প্রত্যেকটা দিন লোকটাকে আড়াই পেগ মদ এনে দিতে দিতে ইয়াসমিনের মাথার চুল পড়ে গেছে। দাঁত বত্রিশ পাটি থেকে এসে ঠেকেছে সাড়ে পনেরোয়। যৌন ক্ষমতাও ডুবে গেছে আস্তে আস্তে। অথচ যযাতির বয়স যেন আটকে পড়েছে নদীপুকুর থেকে তুলে নেওয়া এক ছোট্ট বালতিতে। কইমাছের মতো। প্রচণ্ড ছটফট করছে। কিন্তু কোথাও পালাতে পারছে না। 

যযাতি কেবল ছবি আঁকেন না। যযাতির অ্যান্টিকের ব্যবসা। দোকানের মতো একটা জায়গাও রয়েছে মির্জা গালিব স্ট্রিটে। গোডাউন বলাই ভালো। সেইখানে তাঁর মতোই বয়সের গাছপাথর না থাকা কিছু জিনিস। কালো রঙের নকশা তোলা পালঙ্ক। খাঁটি বার্মাটিক সেগুন। তোতার দাঁড়। কোকিল রাখার কাঠের খাঁচা। বিশাল বড়ো বড়ো বেলজিয়াম গ্লাসের আয়না। সোনার পেন। হেলানো চেয়ার। আলবোলা। অম্বুরী তামাক রাখার হাতির দাঁতের বাক্স। কুক অ্যান্ড কেলভির ঘড়ি। কী নেই সেখানে? সিনেমার সেটে ভাড়া খাটে। তাও ব্যবসা খুব বেশি আছে বলে মনে হয় না। মানুষটাই আছে। আর আছে তাঁর বিচিত্র সংগ্রহশালা। 

এইরকম একটা মানুষের কাছে পঞ্চমীর বিকেল আলাদা কোনও চিঠি নিয়ে আসে না। ধর্মতলায় তখন অফিস ফেরতা মানুষের মুখ দেখে বোঝা যাচ্ছে কাল থেকে ছুটি। দোকানিরা ব্যস্ত শেষ পুজোর-বাজার ধরতে। সবার মুখে ঋতু বদলের ছায়াছবি। শুধু যযাতির মুখে সারা বছর শীতকাল। ভাবলেশহীন। শীতল। রোজের বরাদ্দ আড়াই পেগ নিয়ে আঁকার পাতায় চারকোল বুলিয়ে চলেছেন।

আড়াই ঘণ্টা পর তিনি বেরিয়ে আসেন ধর্মতলায়। হাঁটতে থাকেন কিড স্ট্রিটের দিকে। দূরে পায়রার বিয়ে হচ্ছে। আরও দূরে কোনও রাজবাড়িতে সানাইয়ের আসর। বাতাস ঢেকে দিচ্ছে সিন্ধু বাঁরোয়া। গাড়ি থেকে নেমে আসছেন বিদেশি রাজপুরুষ। কোনও শেফালি চোখে এঁকে নিচ্ছে আতরের রেখা। ট্রিনকাসে বেজে উঠছে আশ্চর্য গিটার। সমস্ত কলকাতা এক বৃদ্ধ গাছ হয়ে টুনি লাগিয়ে দিচ্ছে শরীরে শরীরে।

অথচ যযাতির শরীর অন্য পৃথিবীর বলে আলোর থেকে অন্ধকার বেশি এসে পড়ে। একলা রাস্তায় তাঁর ছায়া দীর্ঘ হতে হতে এগিয়ে যায় উনিশ শতকের দিকে। আরও দূরে, কলকাতা পেরিয়ে, ইতিহাস পেরিয়ে, পুরাণ পেরিয়ে যযাতির ছায়া শুধু দীর্ঘ হতে থাকে। 

অন্য পৃথিবীর থেকে একদিন নেমে এসেছিল এক আশ্চর্য ছাতিম গাছ। সে থাকতে পারে যে কোনও জায়গায়। ফড়িয়াপুকুরে। বেলগাছিয়ায়। লাটুবাবুর বাড়ির পেছনে। অথবা সদর স্ট্রিটে। রাজ স্প্যানিশ ক্যাফের পাশে। পুজো এলে সে এক আশ্চর্য গন্ধ নিয়ে মানুষকে ডাকে। অন্য পৃথিবীর দরজা খুলে যায়। 

সেই দরজার সামনে এসে দাঁড়ান যযাতি। ছায়াটুকু বাইরে ছেড়ে ঢুকে পড়েন একটা চৌকোমতো ঘরে। মেঝেতে চকমেলানো সাদাকালো খোপের টাইলস। দেওয়ালের রঙ নীল। কাঠের জানলা। অনেক পুরোনো দিনের আসবাবে সাজানো একটা ঘর। কালো পালঙ্ক। একটা রিডিং ডেস্ক। একটা আরাম কেদারা। ওপর থেকে ঝোলান হ্যাঙ্গিং লাইট। লম্বা সিলিং ফ্যান। পালঙ্কের ওপরের দেওয়ালে তিনটে ফটোফ্রেম। 

হরতন, রুইতন, ইস্কাবন।



ষষ্ঠীর বিকেল। কালীঘাট মেট্রোয় নেমে আখ্যান দিশেহারা হয়ে পড়ল। থিকথিক করছে মানুষের ভিড়। সমস্ত চেনা রাস্তা ঘুরে গিয়েছে। এলোমেলো হাঁটতে হাঁটতে ঘর খোঁজার অবস্থা সত্যিই নেই। ভিড়ে ভিড়ে বয়ে গেল আখ্যান। তারপর এক সুযোগে ভিড় থেকে খানিক সরেও যেতে পারল। দক্ষিণ কলকাতার একটা পুরোনো পাড়া। চারদিকে বিখ্যাত লোকেদের বাড়ি। কেউ এককালে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন। কেউ বিখ্যাত কবি। তাঁর বাড়ির তলায় সাদা চেয়ারের ক্যাফে। কেউ ODBL লিখেছিলেন। তাঁর বাড়িতে বিখ্যাত বস্ত্র বিপণী। উলটো দিকে একটু গেলেই আরেকটা সাজানো ক্যাফে জ্ঞানী প্যাঁচার মতো মুখ করে বসে আছে। টিপটিপ বৃষ্টি শুরু হয়েছে। অ্যাকাউন্টে তেত্রিশ হাজার চারশো সাত টাকা থাকলে মানুষের এইসব জায়গায় কফি খেতে ইচ্ছে করে। আখ্যান ঢুকে পড়ল। মোটের ওপর ভিড় ক্যাফে। সম্পন্ন চেহারার মানুষজন। 

ইংরেজিভাষী ওয়েট্রেস ডবল শট এসপ্রেসো শুনে খানিক অবাক হন। এত তেতো জিনিস বোধহয় সচরাচর কেউ চায় না। ক্যাপুচিনো, মোকা, লাতে না হোক, নিদেনপক্ষে আমেরিকানো চায় লোকে। অথচ আখ্যানের দরকার কড়া কিছু। ঝিমিয়ে পড়া মাথাটাকে একটা চমৎকার ঝাঁকুনি দেওয়া প্রয়োজন। ভেবে দেখা দরকার, এই চাকরিটা কীভাবে ছাড়া যায়। 

এক চুমুক তেতো কফি মুখে নিয়ে একটা সিগারেট ধরায় আখ্যান। সাদা বেড়ার বাইরে তখন তুমুল বৃষ্টি নেমেছে। ক্যাফের এসিহীন উঠোন বেশ নির্জন। যত ভিড় সব ভেতরে। ক্যাফেইনের নেশাটা মাথায় চারিয়ে নিতে নিতে আখ্যান ভাবে, সে কি সারাজীবন এইভাবে একটা ঘর খুঁজে যাবে? এবং পাবে না? একটা বড়ো পাথর ঠেলতে ঠেলতে পাহাড় চূড়ায় ওঠা। আবার সেই পাথরের গড়িয়ে নিচে নামা। জীবন কি সত্যিই এত নিরর্থক? 

অবশ্য সিসিফাস সম্ভবত মাইনে পেত না। আখ্যান পায়। এবং এই পাওয়াটুকু আখ্যানের ভীষণ প্রয়োজন। তবুও এইভাবে রোজ একটা আশ্চর্য, একঘেয়ে খোঁজ তাকে ভেতরে ভেতরে ক্লান্ত করে দিচ্ছে। অন্তঃসারশূন্য করে দিচ্ছে। প্লটহীন গল্পের মতো আখ্যান বসে থাকে দামি ক্যাফের উঠোনে। 

হঠাৎ করে সমস্ত কলকাতা জুড়ে ভীষণ বাজ পড়তে শুরু করে। কলকাতা এত বিদ্যুৎপ্রবণ নয়। বৃষ্টিতে অভ্যস্ত হলেও এত মুহুর্মুহু বাজে আখ্যানের চিন্তা ছিঁড়ে যায়। শহরের এক অভিজাত পাড়া জুড়ে ষষ্ঠীর সন্ধেয় নেমে আসে আশ্চর্য অন্ধকার। 

প্রথম কিছুক্ষণ বাজের আলো এসে পড়ছিল রাস্তার ওপর। বৃষ্টি পড়ছে পুরোদমে। ক্যাফের ভেতরের গুঞ্জন আর শোনা যাচ্ছে না। আখ্যানের মনে হতে থাকে এই শহরে সে ছাড়া আর কোনও লোক যেন বেঁচে নেই। অথচ এমনটা তো সত্যি নয়। একটু আগেই সে এসে পড়েছে মোটের ওপর ভিড় একটা ক্যাফেতে। প্রচুর মানুষের সমুদ্র ছেড়ে এসেছে রাসবিহারী অ্যাভিনিউতে। সে তো হাঁটাপথে মিনিট পাঁচেকও নয়। অথচ চারদিকে এখন শুধু বৃষ্টির শব্দ। আর থেকে থেকে বুক কাঁপানো বাজ। অথচ শহরের এই অংশে দীর্ঘদিন কারেন্ট যায়নি। 

আখ্যানের মনে হতে থাকে তার জীবনটাও এসে দাঁড়িয়েছে এমনই এক ভিজে অন্ধকার খোঁদলে। চারপাশে গাছের গুঁড়ির দেওয়াল। সেই দেওয়াল বেয়ে অবিরাম বৃষ্টির জল। গাছের কোটর থেকে উঁকি মারছে কবেকার বিষাক্ত সাপেরা। 

আলো ফিরে আসতে দেরি হয়নি সেদিন। আখ্যানও বেরিয়ে পড়েছিল ক্যাফে থেকে। সেদিনের মতো খোঁজা বন্ধ রেখে ফোন করেছিল মাধবীকে। মাধবী, আখ্যানের বন্ধু। 

সবটা শুনে মাধবী বলল, যতই যা হোক, টাকা যখন পাচ্ছিস কাজটা কর। বেটার কিছু পেলে ছেড়ে দিবি।

--- সেটাই তো প্রবলেম। কীভাবে ছাড়ব? 

--- সে নাহয় একটা মেইল করে দিলি। আপাতত যখন টাকা পাচ্ছিস, আর ঘর খুঁজে না পেলে ওরা কিছু বলছে না, তখন কদিন চুপচাপ থাক। জাস্ট এদিক ওদিক ঘোর। বা বাড়িতে বসে থাক। কিছুই করিস না। 

আখ্যান জানে একদম কিছু না করে বসে থাকা সম্ভব নয়। যবে থেকে সে চাকরিটা পেয়েছে কারা যেন দিনরাত নজর রাখছে। অন্ধকার রাস্তাতে হাঁটার সময়েও ওর গায়ে লেগে আছে অনেক জোড়া চোখ। অথচ আশেপাশে কেউ নেই। অথচ আখ্যান বুঝতে পারে অন্ধকার কোটর থেকে নেমে এসেছে অন্য পৃথিবীর সাপেরা। ঘরের সন্ধান জারি আছে কিনা, সেইটুকু বুঝে নেওয়ার জন্য দিনরাত তাকে ফলো করে যাচ্ছে। আর কেউ তাদের দেখতে পায় না। শুধু বৃষ্টির সময় বাজ পড়লে, সমস্ত আলো নিভে গেলে আখ্যান দেখতে পায় একটা অন্ধকারের মতো গাছ। তার গুঁড়ির কোটর থেকে চেয়ে আছে কয়েকটা ফণা। ওই কোটর বুঝি অন্যকোনো পৃথিবীর জানলা। কোনও কোনও সময়ে কেউ কেউ ওই জানলাগুলো দেখতে পেয়ে যায়। হয়তো সেই পৃথিবীটা সবসময়ই রয়েছে আমাদের পাশে। কলকাতার তলায় হয়তো সেই হারিয়ে যাওয়া শহর। যেখান থেকে চাকরির ডাক এসে পড়েছে আখ্যানের কাছে। যেখান থেকে কেউ তার অ্যাকাউন্টে ভরে দিচ্ছে তেত্রিশ হাজার চারশো সাত টাকা। ঘরটা খুঁজে যাওয়া ছাড়া আখ্যানের আর কোনও উপায় নেই।

সপ্তমীতে অনেক বেলা করে ঘুম ভাঙল আখ্যানের। মাধবীকে খানিকটা বলে ওর বেশ হালকা লাগছে। অন্তত কাউকে তো বলা গেল। কেউ অন্তত জানলো ওর বিদঘুটে চাকরির কথা। যদিও তাতে আখ্যানের সমস্যার কোনও সমাধান হল না। ঘরটা কীভাবে খুঁজে পাবে তার কোনও হদিশ ও পাচ্ছে না। এবং বেলা বাড়তে বাড়তে আখ্যান বুঝতে পারছে তাকে আবার বেরোতে হবে সেই অদ্ভুত সন্ধানে। পুজোর সময় বলে ও কোনও ছুটি পাবে না। কোনও সি এল, ই এল, মেডিকেল -- কোনও কিছুরই অস্তিত্ব নেই এখানে। শুধু আছে এক অনন্ত খোঁজ। সারাদিন ধরে চেয়ে চেয়ে দেখা শহর কলকাতার সমস্ত বাড়ি। বুঝতে চেষ্টা করা তাদের কারও পেটের ভেতর কি থাকা সম্ভব আখ্যানের কাঙ্ক্ষিত ঘর! কোনও জানলার ফাঁক দিয়ে কি উঁকি মারছে নীল রঙের দেওয়াল? কোনও পালঙ্কের ওপরে দেখা যাচ্ছে সেই তিনখানা তাসের একটাকেও? 

আজ মাধবী আখ্যানের সঙ্গে যাবে বলেছে। আর কিছু না হোক একজন সঙ্গী তো বটে। খানিক ঘোরা হবে। গল্পও হতে পারে ইতিউতি। আজকের খোঁজটার গায়ে তাই অন্য একটা রোদ এসে পড়ছে। বিষয়টা অন্তত আজকের জন্য আর, তেমন বোরিং লাগছে না আখ্যানের। 

(চলবে) 

..........

আগের পর্ব পড়ুন : আখ্যানের খোঁজ (প্রথম পর্ব)

পরের পর্ব পড়ুন : আখ্যানের খোঁজ (তৃতীয় পর্ব)

[অলংকরণ : ঐন্দ্রিলা চন্দ্র] 

#উপন্যাস #বাংলা উপন্যাস #ধারাবাহিক উপন্যাস #silly পয়েন্ট

Leave a comment

All fields are required. Comment will appear after it is approved.

trending posts

newsletter

Connect With Us

today's visitors

29

Unique Visitors

191746