বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

জগদীশ-নিবেদিতা সংবাদ (প্রথম পর্ব)

অর্পণ পাল Mar 14, 2024 at 7:47 pm বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

........................

পর্ব ১। নিবেদিতার পূর্ব-জীবন 

আজ থেকে একশো পঁচিশ বছরেরও বেশি আগে, ১৮৯৮ সালের ২৮ জানুয়ারি শুক্রবার ভারতের মাটিতে পা রাখলেন একত্রিশ বছর বয়সী বিদেশি যে নারী, তিনি যথার্থ অর্থে এই দেশের জন্য ‘নিবেদিতা’ হয়ে ওঠেননি তখনও, যদিও ভারতবর্ষ তাঁর কাছে প্রাচ্যের সম্পূর্ণ অচেনা দেশ নেই আর। এই দেশের রীতি-নীতি, আদর্শ, ইতিহাস, ধর্মীয় ধ্যানধারণা ইত্যাদি অনেক কিছু সম্বন্ধেই মোটামুটি কাজ চালাবার মতো জ্ঞান তিনি অর্জন করেই এসেছেন নিজের দেশে থাকবার সময়েই। আর এই আগমন-পরবর্তী তেরো বছর ভারত নামের দেশকেই তিনি করে তুলবেন তাঁর নিজস্ব আবাস, এই দেশের মাটিকেই তিনি গ্রহণ করবেন নিজের ভালোবাসার আশ্রয় হিসেবে। 

নিবেদিতার সঙ্গে ভারতবর্ষের সম্পর্ক এমনই নিবিড়, সে পরিচয় দিতে গেলে একটি মোটাসোটা বই লিখে ফেললেও যথেষ্ট হবে না। শঙ্করীপ্রসাদ বসুর চার খণ্ডের মহাগ্রন্থ ‘নিবেদিতা লোকমাতা’ যাঁরা পড়েছেন বা অন্তত উলটেপালটে দেখেছেন, তাঁরাই জানেন যে কত দিকে বিস্তার লাভ করেছিল এ দেশে তাঁর কর্মকাণ্ড। 

প্রথমবার এই দেশে আসবার পর থেকে এই আইরিশ মহিলা মার্গারেট নোব্‌ল-এর প্রয়াণ-কাল পর্যন্ত সময়কাল হিসেব করলে দেখা যায় সেটার বিস্তার মোটামুটি ১৮৯৮-এর ফেব্রুয়ারি থেকে ১৯১১-এর অক্টোবরের মাঝামাঝি পর্যন্ত। এই সাড়ে তেরো বছরের মধ্যে তিনি বিদেশে গিয়েছেন তিনবার এবং হিসেব করলে এটাও দেখা যাবে যে সব মিলিয়ে তিনি ভারতে থেকেছিলেন আট বছর সাড়ে সাত মাস। এই সময়সীমায় কতরকমের কর্মকাণ্ডে জড়িয়ে পড়েছিলেন তিনি, তার তালিকা করতে বসলে অবাক না হয়ে উপায় থাকে না। আর নিবেদিতার এই বহুমুখী কর্মকাণ্ডের মধ্যে আলাদাভাবে জগদীশচন্দ্রের সঙ্গে মেলামেশা, পারস্পরিক যে মিথোজীবীতা, বা বলা ভালো অমলিন বন্ধুতা, সে প্রসঙ্গ যথেষ্টই বিস্তারিত আলোচনার দাবী রাখে। 

আমাদের এই ধারাবাহিকের আলোচ্য বিষয় সেটাই। ভারতে আসবার কয়েক মাস পরেই যে সম্পর্কের সূত্রপাত, তার রেশ শেষ হয়নি নিবেদিতার অকাল-মৃত্যুর পরেও। ধারাবাহিক এই আলোচনার প্রথম দিকে আমরা তাঁদের বহুমাত্রিক সম্পর্কের প্রথম কয়েক মাসের (অর্থাৎ নিবেদিতা আর জগদীশচন্দ্রের বিদেশ-গমন পূর্ববর্তী সময়কার) কিছু প্রসঙ্গে আলো ফেলতে চাইব। তবে এই আলোকপাতের প্রচেষ্টা শুরু করবার আগে আমরা নিবেদিতার পূর্ব জীবন, অর্থাৎ তিনি যখন মার্গারেট এলিজাবেথ নোব্‌ল হিসেবে লন্ডনের এক স্কুলে শিক্ষিকা হিসেবে কর্মরত, সেই সময়কার কিছু কথা আলোচনা করে নেব। এরপরে প্রসঙ্গক্রমে আসবে স্বামী বিবেকানন্দের সঙ্গে তাঁর আলাপের কথাও। 


নিবেদিতার জীবনযাত্রার শুরুর দিনগুলো 

১৮৬৭ খ্রিস্টাব্দের ২৮ অক্টোবর তারিখে মার্গারেট এলিজাবেথ নোব্‌ল-এর জন্ম উত্তর আয়ার্ল্যাণ্ডের টাইরন প্রদেশের ডারগ্যানন নামে একটি ছোট্ট শহরে। বয়সে তিনি জগদীশচন্দ্রের চেয়ে ন’বছরের ছোট, এবং স্বামীজীর চেয়ে ছিলেন চার বছরের ছোট। মার্গারেটের পূর্বপুরুষেরা ছিলেন স্কটল্যান্ডের মানুষ, পরে চলে আসেন আয়ার্ল্যাণ্ডে। তাঁর ঠাকুরদা রেভারেন্ড জন নোব্‌ল আর বাবা স্যামুয়েল— দু-জনেই ছিলেন ধর্মযাজক, জন নোব্‌ল ইংল্যান্ডের শাসন থেকে আয়ার্ল্যাণ্ডকে মুক্ত করতে স্বাধীনতা সংগ্রামে যোগ দিয়েছিলেন। এ জন্য তাঁদের পরিবারে ধর্মীয় অনুশাসনের পাশাপাশি একটা স্বদেশপ্রীতির আবহ ছিলই। 

১৮২৮ সালে চল্লিশ বছরের জন নোব্‌লের সঙ্গে প্রেম হয় আঠেরোর তরুণী মার্গারেট এলিজাবেথ নীলাস-এর। দু’জনের সংসার সুখেরই হয়েছিল, তবে বছর কয়েক বাদে মৃত্যু হয় জনের, তাঁর অসমাপ্ত দেশসেবার কাজে তখন হাত লাগালেন বিধবা মার্গারেট। 

এঁদের মোট সন্তান হয় এগারোটি, যদিও তাদের মধ্যে ছয়জন কৈশোর অতিক্রম করতে পেরেছিল। এঁদের মধ্যে চতুর্থ সন্তান স্যামুয়েল রিচমন্ডই মার্গারেটের বাবা। স্যামুয়েলের সঙ্গে বিয়ে হয় মেরি ইসাবেল হ্যামিলটনের। এই মেরি ইসাবেলের বাবা রিচমন্ড হ্যামিলটন ছিলেন আবার সে দেশের মুক্তি আন্দোলনের বিশিষ্ট নেতা। পারিবারিক কারণে আন্দোলনের সঙ্গে পরিচিতি আর সমর্থন থাকবার জন্যই হয়ত পরবর্তীকালে ভারতের সশস্ত্র স্বাধীনতা সংগ্রামের সূত্রপাতের কালে নিবেদিতা ওই আন্দোলনকে মুক্তকণ্ঠে সমর্থন জানাতে পেরেছিলেন। 

মেরি বেশ পছন্দ করতেন স্যামুয়েলের বিধবা মা মার্গারেট এলিজাবেথকে, যে জন্য তাঁদের প্রথম কন্যাটি জন্ম নিলে স্যামুয়েলের মায়ের নামেই তার নাম রাখা হয় মার্গারেট এলিজাবেথ। পরে মার্গারেটের আরও দুই বোন মেরি, অ্যানি ও এক ভাই রিচমন্ডের জন্ম হয়। অ্যানি অবশ্য খুব বেশিদিন বাঁচেনি। মার্গারেটের এই দুই ভাই-বোন মেরি আর রিচমন্ড পরবর্তীকালে নিবেদিতা-জীবনী লেখবার কাজে অনেকটাই সাহায্য করেছিলেন, শঙ্করীপ্রসাদ বসুর ‘লোকমাতা নিবেদিতা’-য় সে ইতিহাস যথেষ্ট বিস্তারিতভাবেই বর্ণিত হয়েছে। 

যাই হোক, অদূর ভবিষ্যতে মার্গারেট যে নিবেদিতারূপে ঈশ্বর-সাধনায় এবং মানুষের সেবার কাজেই নিজেকে সঁপে দেবেন, এরকম একটা সম্ভাবনার জন্ম হয়েছিল তাঁর প্রসব-মুহুর্তেই; যখন ইসাবেল তাঁর আসন্ন সন্তানের জন্ম সুষ্ঠুভাবে যাতে হতে পারে, সেই বাসনায় ঈশ্বরের কাছে প্রার্থনা জানিয়েছিলেন এই বলে যে ‘নিরাপদে যদি সে জন্মগ্রহণ করে, তবে দেবতার কার্যেই তাহাকে উৎসর্গ করিবেন।’ (* নিবেদিতা লোকমাতা, প্রব্রাজিকা মুক্তিপ্রাণা, ৪ পৃ) এই তথ্য মার্গারেট নিজেই অনেক দিন পর্যন্ত জানতেনই না। তবে উত্তরকালে মেরি ইসাবেলের এই বাসনা চরিতার্থ হয়েছিল সত্যি-সত্যিই। 

মার্গারেটের জন্মের বছরখানেক পর তাঁর বাবা ইংল্যান্ডের ম্যানচেস্টারে চলে আসেন যাজকবৃত্তির কাজ নিয়ে। সেখান থেকে পরে চলে আসেন ওল্ডহ্যামে। ছোটবেলায় মার্গারেট-কে বড় করবার দায়িত্ব ছিল তাঁর ঠাকুমার ওপর; যে ঠাকুমার নামে তাঁর নামকরণ করা হয়েছিল। একটু বড় হলে, ওল্ডহ্যাম শহরে গিয়ে বাবা-মায়ের কাছে আশ্রয় নেন কিশোরী মার্গারেট। গ্রামজীবন থেকে শহুরে আবহাওয়ায় এসে তখন মার্গারেট একটু যেন অস্বস্তিতে পড়েছিলেন। যদিও বাড়ির ধর্মীয় আবহাওয়ায় তাঁর মধ্যে গভীর একটা আধ্যাত্মিক ক্ষেত্র তৈরি হয়েই চলছিল এইসময়। বাবার কাছে মার্গারেট শুনতেন বাইবেলের নানারকম ধর্মীয় কাহিনি, যা থেকে তাঁর মধ্যে গড়ে ওঠে ধর্মীয় একটা অনুরাগবোধ। এই সময়কার একটা ঘটনা: ‘স্যামুয়েলের বন্ধু, ভারত-প্রত্যাগত এক ধর্মযাজক একদিন স্যামুয়েলের সহিত সাক্ষাৎ করিতে আসিলেন। মার্গারেটের বুদ্ধিপ্রদীপ্ত কোমল মুখ ও ধর্মের প্রতি একটি আন্তরিক অনুরাগ তাঁহাকে আকৃষ্ট করিল। মুগ্ধ হইয়া তিনি বালিকাকে আশীর্বাদ করিয়া ভবিষ্যদ্‌বাণী করিলেন, ‘ভারতবর্ষ একদিন তোমাকে ডাক দিবে।’ মার্গারেট বিস্মিত হইয়া ভাবিলেন ভারতবর্ষ কোথায়!’ (মুক্তিপ্রাণা ৫ পৃ) 

১৮৭৭-এ স্যামুয়েল মাত্র ৩৪ বছর বয়সে অকালে মৃত্যুবরণ করলেন; মার্গারেটের মা তাঁকে এবং আর দুই পুত্র-কন্যাকে নিয়ে চলে এলেন তাঁর বাবার কাছে, আয়ার্ল্যাণ্ডেই। আগেই বলেছি, মেরি ইসাবেলের বাবা রিচমন্ড হ্যামিলটন ছিলেন আইরিশ হোমরুল আন্দোলনের একজন বিশিষ্ট নেতা। তাঁর সংস্পর্শেই কিশোরী মার্গারেটের মধ্যে গড়ে ওঠে দেশাত্মবোধ। আসলে স্যামুয়েল-মেরির ছিল ছয়টি সন্তান, বাল্যেই তিনজনের মৃত্যু হয়েছিল; মার্গারেট, মেরি আর রিচমণ্ড এই তিনজন মানুষ হচ্ছিলেন। 

মৃত্যুর আগে স্যামুয়েল তাঁর স্ত্রীয়ের হাত ধরে বলেছিলেন, ‘দেখো তোমার মেয়ে একদিন বৃহত্তর জগত থেকে এক ডাক শুনতে পাবে। তখন তাকে বাধা দিও না।’ স্যামুয়েলের এই ভবিষ্যদ্‌বাণীও সত্যি হয়েছিল। 

চার্চের অধীনে থাকা হ্যালিফ্যাক্স স্কুলে মার্গারেটের বিদ্যাচর্চার শুরু। এখানে তিনি আর তাঁর বোন মে পড়তেন। বোর্ডিঙে থাকতেন তিনি, ফলে অনুশাসনের বাঁধনে মোড়া একটা জীবন কাটাতে হত তাঁকে। তবু এরই মধ্যে মার্গারেট খুঁজে পেতেন আনন্দ, সে আনন্দ জ্ঞানার্জনের। এইসময় তিনি পড়তে ভালোবাসতেন বিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয়, পাশাপাশি গান আর আর্টসের অন্য বিষয় নিয়েও চর্চা করতেন। পাঠ্যবইয়ের বাইরের অনেকরকম বিষয়ে জ্ঞানার্জনে তাঁর ছিল প্রবল আগ্রহ। 

পড়াশুনো শেষ করবার পর তাঁর জীবনে এল চাকরির যুগ। ১৮৮৪ সালে কেস্‌উইক-এর একটি স্কুলে পড়াবার কাজ পেলেন। এখানে আসবার পর ধর্ম সম্বন্ধেও তাঁর ধারণার কিছু পরিবর্তন ঘটে। কেস্‌উইকে বছর খানেক পড়াবার পর তিনি আবার পড়ানোরই কাজ পেলেন রেক্সহ্যামের একটা সেকেন্ডারি স্কুলে। সেই জায়গাটা আবার খনি অঞ্চলের মধ্যে। এখানে পড়াতে এসে মার্গারেট জড়িয়ে পড়লেন আরও নানারকম সমাজসেবামূলক কাজে। খনি অঞ্চলের শ্রমিকদের ছেলেমেয়েদের শিক্ষাদান করতেন, পাশাপাশি যুক্ত হন নানারকম সামাজিক কাজের সঙ্গেও। চার্চের সঙ্গে যুক্ত থাকবার কারণে প্রথমদিকে সেবাকাজে কিছু বাধার সম্মুখীন হতেন, তাই ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে যুক্ত না থেকে নিজের মতো স্বাধীনভাবে জনসেবায় লেগে থাকবেন, ঠিক করলেন। পরবর্তীকালেও আমরা দেখব, ভারতে এসেও রামকৃষ্ণ মিশনের সঙ্গে সংশ্রব ছেড়ে তিনি নিজের মতো করে ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে নিজেকে নিজের মতো করে জড়িয়ে নিয়েছিলেন। 

রেক্সহ্যামে থাকবার সময়েই তাঁর জীবনে প্রথম পুরুষের আগমন ঘটে। মানুষটির নাম বা অন্যান্য বিস্তারিত কিছুই জানা যায় না; তবে তাঁকে নিয়ে মার্গারেট সংসার করবার স্বপ্ন দেখেছিলেন, এমনটা লেখা রয়েছে তাঁর স্বীকৃত জীবনীতেই। যদিও সেই প্রেম বেশিদিন স্থায়ী হয়নি ওই তরুণটির আকস্মিক প্রয়াণের ফলে। 

এরপরে আরও বেশ কয়েক বছর বিভিন্ন স্থানে পড়ানোর চাকরি করবার পর তাঁর কাছে একদিন লন্ডন থেকে এক পরিচিত ভদ্রমহিলার ডাক এল, তিনি লন্ডনের উইম্বল্ডনে একটি স্কুল বানিয়েছেন, সেখানে কি মার্গারেট পড়ানোর চাকরি করতে চান? 

এখানে গেলে স্বাধীনভাবে নিজের মতো করে অন্যভাবে পড়ানো হয়তো সম্ভব হবে, এই ভেবে মার্গারেট চলে এলেন লন্ডনে। তিনি কি আর জানতেন, এখানে আসবার ফলেই তাঁর জীবনের সবচেয়ে বড় পরিবর্তন ঘটে যাবে? 

যাই হোক, লন্ডনে আসবার কিছুকাল পরে ওই উইম্বল্ডনেই তিনি আলাদাভাবে একটি স্কুল বানালেন। যাতে নিজের মতো স্বাধীনভাবে পড়ানোয় আর কোনও বাধা না আসে। এইসময়েই তিনি এবেনজার কুক নামে এক চিত্রশিল্পীর কাছে আঁকা বিষয়ে বেশ কিছুটা জ্ঞান অর্জন করেন। যা পরবর্তীকালে ওই দেশে চিত্রবিদ্যার বিপ্লবে অংশগ্রহণ করতে তাঁকে বেশ কিছুটা সাহায্য করবে। 

মার্গারেটের জ্ঞান, শিক্ষা আর সংস্কৃতিমনস্ক মনের পরিচয় পেতে শুরু করেন লন্ডনের বিভিন্ন বিদ্বৎজনের সমাবেশের সদস্যরা। একাধিক শিক্ষা-সংস্কৃতিভিত্তিক সংস্থার সঙ্গে জড়িত হয়ে পড়েন তিনি। লেডি ইসাবেল মার্জেসন নামে এক ধনী এবং সংস্কৃতিমনস্ক মহিলার বাড়িতে এরকমই একটি আড্ডার আসর বসত, সেটি কিছুকাল পরে ‘সেসেমি ক্লাব’ নামে পরিচিত হয়। মার্গারেট ছিলেন এই ক্লাবের প্রধান একজন সদস্য, পরে সেক্রেটারিও হন। এই ক্লাবে বক্তৃতা দিতে আসতেন জর্জ বার্নার্ড শ বা অলডাস হাক্সলির মতো বহু জ্ঞানী-গুণী ব্যক্তিরা। 

এই লেডি মার্জেসনের বাড়িতেই ১৮৯৫-এর নভেম্বর মাসের এক রবিবারের বিকেলে মার্গারেট যাঁর কথা শুনলেন, তিনিই ঘুরিয়ে দিলেন তাঁর জীবনের স্বাভাবিক গতিপথ। 

(চলবে)

.............................

পরবর্তী পর্ব পড়ুন : জগদীশ-নিবেদিতা সংবাদ (দ্বিতীয় পর্ব)

[হেডপিস : ওয়াসিম রাজা] 


 

#Jagadish Chandra Bose #Sister Nivedita #অর্পণ পাল

Leave a comment

All fields are required. Comment will appear after it is approved.

trending posts

newsletter

Connect With Us

today's visitors

27

Unique Visitors

219548