একটি কবিতা
.....................
খানিক প্রলাপ বকে, খানিক বিলাপে বাণী চুপ হয়ে এল শামুকে মাংসল দেখে আমিও লোলুপ, তার বসন্ত বাতাসে কোমরের কাছে কাছে জামার নীচের থেকে মাংসের ইঙ্গিত উড়ে আসে কিছুটা আশ্রয় চেয়ে নিমগ্ন কথার থেকে উপরে তাকাল চোরাবালি হতে হতে দিয়েছি সাবধানী ইস্তেহার ওভাবে নেব না, আমি সুরাসক্ত নেব না তো আর নেব না উচ্ছিষ্ট কোনও পাতে নেব না অগণ্য অজুহাতেকখনও তো হবে ক্রান্তিকাল খোলসটি বয়ে বয়ে সে শামুক আমার দেওয়াল পার হবে, শুঙ্গে বুঝি টের পাবে ঘনীভূত প্রেম রজকিনী ধোবি ঘাটে নিজেকে আছাড় মেরে বলে নয় নয় নিকষিত হেম এ প্রেম আগ্রাসী তবু চোখের কল্যাণে বানভাসি ধুয়ে দেয় তুলে নেয় বুনে দেয় নিবিড় পললে হয়তো অনেকই দেরি, তবু একদিন তার বোঝাপড়া হলেতবু একদিন সেই প্রসিদ্ধ ও অবাস্তব প্রেত দেখে ফেলে যার নাম ভালোবাসা, যে কিনা বাস্তুর মাঝে সাপ হয়ে থাকে হয়তো পলিত কেশে একদিন এ শহরে পাবে সে আমাকে কাকুতি, বিলাপ, আর বিনতি, ও কিছু রক্তপাতে খানিক প্রলাপ হবে, খানিক আলাপ তার সাথে
..........................
[অলংকরণ : ঐন্দ্রিলা চন্দ্র]
............................