নিবন্ধ

সমকাল ও জগদীশচন্দ্র: প্রসঙ্গ রবীন্দ্রনাথ (দ্বিতীয় পর্ব)

অর্পণ পাল Dec 30, 2020 at 10:39 am নিবন্ধ

১৮৯৫-এর জগদীশচন্দ্র আর ১৮৯৭-এর জগদীশচন্দ্রের মধ্যে বিস্তর প্রভেদ। তখন তিনি ছিলেন এক নিখাদ বাঙালি অধ্যাপক, কলকাতার হাতেগোনা কিছু বিশিষ্ট মানুষের মধ্যে তাঁর পরিচিতি সীমাবদ্ধ। আর ১৮৯৭-এর এপ্রিলে বিলেত থেকে ফিরে আসা জগদীশচন্দ্র একেবারে অন্য জগতের। এখন তিনি ও দেশের খ্যাতনামা বিজ্ঞানীদের প্রশংসাধন্য একজন প্রথম সারির বিজ্ঞানী। তাঁর আবিষ্কার বিশেষভাবে উল্লিখিত হয়েছে নামী বিদেশি সব পত্রপত্রিকায়।

পরাধীন দেশের, আরও বিশেষত, বাংলার এক গুণী সন্তান বিদেশের মাটিতে ভারতের নাম উজ্জ্বল করে ফিরেছেন, বন্ধুর এই সাফল্যের আনন্দে রবীন্দ্রনাথ লিখলেন সেই বিখ্যাত কবিতা, ‘জগদীশচন্দ্র বসু’ নামে। কবিতাটি ‘প্রদীপ’ পত্রিকার মাঘ ১৩০৪ সংখ্যায় ও পরে ‘কল্পনা’ গ্রন্থে প্রকাশ পায়। এই কবিতার প্রথম পঙ্‌ক্তি— ‘বিজ্ঞানলক্ষ্মীর প্রিয় পশ্চিমমন্দিরে’। কবিতাটির রচনাকাল ‘রবিজীবনী’কার প্রশান্তকুমার পাল নির্ধারণ করেছেন সোমবার ৪ শ্রাবণ, ১৩০৪, ইংরেজিতে ১৯ জুলাই, ১৮৯৭ সাল। মনে রাখতে হবে, এর মাস দুই আগেই জগদীশচন্দ্রের সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ হয়ে গিয়েছে। 

জগদীশচন্দ্রের জীবনের ১৮৯৮ সাল থেকে ১৯০৪-০৫ সাল অবধি সময়কালে শিলাইদহ একটা আলাদা গুরুত্ব পেয়ে এসেছে। কলেজে পড়ানো আর গবেষণাক্ষেত্র থেকে সপ্তাহান্তে মনকে তরতাজা করে নিতে প্রতি সপ্তাতেই জগদীশচন্দ্র চলে যেতেন বন্ধুর কাছে। শিলাইদহে। জগদীশচন্দ্রের সঙ্গে ঘনিষ্ঠতা শুরুর মাস কয়েক পর থেকেই এখানে স্ত্রী-পুত্র-কন্যা নিয়েই বসবাস করতে শুরু করেছিলেন রবীন্দ্রনাথ, জমিদারি দেখবার পাশাপাশি বিশুদ্ধ গ্রামীণ জীবনের নির্মল স্বাদ উপভোগ করতেন প্রাণভরে। এখানে থাকাকালীনই তিনি লিখেছেন বেশ কিছু অসাধারণ ছোটোগল্প আর কবিতা, যার মধ্যে কয়েকটি জগদীশচন্দ্রের তাগিদেই। বন্ধুকে জগদীশচন্দ্র বলেই রাখতেন, প্রতি সপ্তাহে যেন নতুন গল্প শোনার আনন্দ থেকে বঞ্চিত না করা হয় তাঁকে। শিলাইদহ-বাসকালে জগদীশচন্দ্র আর রবীন্দ্রনাথের পারস্পরিক এই মেলামেশার কিঞ্চিৎ ইতিবৃত্ত এই অধ্যায়ে আমরা আলোচনা করব। পরেও প্রসঙ্গক্রমে এই পর্বের কথায় আবার আমাদের ফিরতে হবে। 

পূর্ববঙ্গের নদীয়া জেলার শিলাইদহ একটি গ্রামীণ নদীকেন্দ্রিক এলাকা। গোরাই আর পদ্মা নদীর মিলন এখানে। দুই নদী এখানে এসে ঘুরে গেছে বলে মোহনার কাছে স্রোতের ঘূর্ণিতে খুব বড় একটা ‘দহ’-এর সৃষ্টি হয়েছিল, যা থেকে শিলাইদহ নামটির উৎপত্তি। আর এই সঙ্গমস্থানেই ছিল ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানির একটি কুঠিবাড়ি। এই বাড়িটি পরে একসময় ঠাকুর পরিবারের এস্টেটের কাছারি বাড়ি হিসেবে ব্যবহৃত হতে থাকে। নীলকরদের একজন ছিলেন শেলি সাহেব। তাঁর নাম থেকেই শেলির দহ, আর সেখান থেকেই পরে আসে শিলাইদহ নামটি। 

রবীন্দ্রনাথ অনেক ছোটবেলায় এই এলাকায় আসতেন বাবার সঙ্গে। তখন পুরনো কুঠিবাড়িতেই বাস করতেন। কিন্তু আরও পরে নদী এই বাড়ির দিকে এগিয়ে আসতে থাকে এবং বাড়িকে গ্রাস করে নেবে অচিরে, এমন সম্ভাবনা জোরালো হতে থাকে। ঠাকুরবাড়ি থেকে তখন পুরনো বাড়িটি ভেঙে ফেলা হয় ও তড়িঘড়ি নদী থেকে কিছু দূরে আর একটি বাড়ি তৈরি করা হয়। রবীন্দ্রনাথ যখনই আসতেন সেই বাড়িতেই থাকতেন। খোলা আকাশের নিচে বাড়িটা, চারপাশের পরিবেশ কলকাতার চেয়ে একেবারেই আলাদা। রথীন্দ্রনাথ লিখেছেন— ‘বাবা যখন আমাদের নিয়ে শিলাইদহ গেলেন তখন এই নীলকুঠি নেই— তার ধ্বংসাবশিষ্টই আমরা দেখতুম নদীর ধারে বেড়াতে গেলে।’ এক অজ্ঞাত কারণে পুরনো কুঠিবাড়ির গেট পর্যন্ত এসে নদী থেমে গিয়েছিল। 

রবীন্দ্রনাথ এখানে জমিদারি দেখাশোনার কাজে আসা শুরু করেন ১৮৯১ সাল থেকে, ততদিনে তাঁর দাম্পত্য জীবন ন-বছরে পা দিয়েছে। প্রথম দিকে তিনি আসতেন বালক পুত্র রথীন্দ্রনাথকে (জন্ম ১৮৮৮) নিয়ে, পরে স্ত্রী-পরিবার-আত্মীয়দের নিয়েও আসতে থাকেন। বসবাসের সময়কালও বৃদ্ধি পেতে থাকে। 

আরও পড়ুন : সমকাল ও জগদীশচন্দ্র: প্রসঙ্গ রবীন্দ্রনাথ (প্রথম পর্ব) / অর্পণ পাল  

১৮৯৮ সালের দিকে, যখন রবীন্দ্রনাথ স্ত্রী-পরিবার নিয়ে প্রায় পাকাপাকিভাবে শিলাইদহে এসে বসবাস শুরু করেন, তখন তাঁর পুত্রকন্যাদের বয়স যথাক্রমে বারো, দশ, আট, ছয়, চার। শিলাইদহে আসার পর বাড়িতেই রবীন্দ্রনাথ তাঁর ছোট ছোট ছেলেমেয়েদের শিক্ষার ব্যবস্থা করেছিলেন। কাউকেই স্কুলে ভর্তি করাননি। কলকাতা থেকে আনাতেন শিশুপাঠ্য বই, তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য ছিল ত্রৈলোক্যনাথের ‘কঙ্কাবতী’, যোগীন্দ্রনাথ সরকারের ‘হাসি ও খেলা’ ইত্যাদি। আর ইংরেজি পড়ানোর জন্য রেখেছিলেন লরেন্স সাহেবকে। বাংলাটা নিজেই পড়াতেন। আর উৎসাহ দিতেন নানারকম খেলাধুলো করবার জন্য। 

তবে প্রবাসে এসে বন্ধুদের ছেড়ে কি থাকা যায়? সুতরাং এখানে রবীন্দ্রনাথের বন্ধুরাও আসতে থাকেন নিয়মিত। রাজশাহী থেকে অক্ষয়কুমার মৈত্রেয় (ইতিহাসবিদ ও খ্যাতনামা উকিল), কলকাতা থেকে লোকেন্দ্রনাথ পালিত, জগদীশচন্দ্র বসু, দ্বিজেন্দ্রলাল রায়, বিহারীলাল গুপ্ত, নাটোরের মহারাজা জগদিন্দ্রনাথ রায় ইত্যাদি। 

রথীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘পিতৃস্মৃতি’ বইয়ে বেশ কয়েক পাতা জুড়ে আছে জগদীশচন্দ্রের সঙ্গে তাঁর বাবার মেলামেশার স্মৃতি। তাঁর লেখা এতটাই স্বাদু এবং সুখপাঠ্য, তা থেকে জগদীশচন্দ্রের শিলাইদহ-বাসপর্বের কথা উল্লেখ করা যেতেই পারে— 

‘নিয়মিতভাবে শিলাইদহে আসতেন আচার্য জগদীশচন্দ্র বসু। ১৮৯৭ সালে বাবার সঙ্গে জগদীশচন্দ্রের সম্ভবত প্রথম পরিচয় ঘটে— অল্পদিনের মধ্যেই সেই পরিচয় বন্ধুত্বে পরিণত হয়। পদ্মার চর জগদীশচন্দ্রের খুব ভালো লাগত। শীত পড়লে পদ্মানদী শীর্ণ হয়ে আসত, আর দু-পারে বালির চর জেগে উঠত। চর শুকিয়ে গেলেই আমরা কুঠিবাড়ি ছেড়ে নদীর ধারে গিয়ে বাস করতুম। দুটি বড়ো বড়ো ঢাকাই বজরা ছিল— বাড়ির মতোই তাতে বেশ আরামে বাস করবার ব্যবস্থা থাকত। তা ছাড়া কয়েকটা পানসি, লালডিঙি, জলিবোট প্রভৃতি বিচিত্র রকমের নৌকা নানান প্রয়োজনের জন্য ঘাটে বাঁধা থাকত। বালির চরের উপর ঝাঁপ ও উলুখড় দিয়ে কয়েকটি অস্থায়ী রকমের ঘরও বানানো হত— রান্নাবাড়ি বা চাকরদের ব্যবহারের জন্য। আমাদের সবচেয়ে পছন্দ ছিল নদীর উপর যে স্নানাগার তৈরি হত। সেইটির ডাঙার অংশে কাপড় ছাড়বার ঘর— আর জলের উপর খুঁটি ও বেড়া দিতে ঘেরা অংশ স্নানের জন্য। তার ভিতর ডুবজল কোথাও নেই বলে আমরা নির্ভয়ে সাঁতার কাটতে পারতুম। এর ভিতর কুমির আসবারও উপায় ছিল না। এইটাই ছিল আমাদের খেলাঘর। এইরকম করে সারা শীতকাল আমাদের কাটত পদ্মার কোলে, বালির চরের কোনো নিরালা একধারে— যেখানে জনমানবের সংস্রব নেই— থাকত কেবল ঝাঁকে ঝাঁকে বুনো হাঁস চকাচকি।’

উদ্ধৃতি একটু দীর্ঘই হচ্ছে, সে আমলের শিলাইদহে যে পরিবেশে জগদীশচন্দ্র গিয়ে সপ্তাহান্তে ছুটি কাটাতেন সেই পরিবেশটা বোঝবার এর চেয়ে ভালো বর্ণনা কোথাও পাওয়া যায় না বলেই। 

‘জগদীশচন্দ্র প্রতি সপ্তাহে শনিবার দিন সেখানে আসতেন, দু-রাত কাটিয়ে সোমবার কলেজের কাজে আবার ফিরে যেতেন। বাবার সঙ্গে দেখা হতেই প্রথমেই তাঁর দাবী জানাতেন— গল্প চাই। প্রতি সপ্তাহেই একটি করে নতুন ছোটোগল্প তাঁকে পড়ে শোনানো যেন বাঁধা দস্তুর হয়ে গিয়েছিল। লেখা শেষ হলেই প্রথমে পড়ে শোনাতে হবে জগদীশচন্দ্রকে, তার পর ছাপতে যাবে। বন্ধুত্বের এই দাবী বন্ধুর পক্ষে অগ্রাহ্য করার উপায় ছিল না। 

বাবা যেমন উদ্‌গ্রীব হয়ে জগদীশচন্দ্রের আগমনের প্রতীক্ষা করতেন, আমারও তেমনি ঔৎসুক্য কম ছিল না। আমার সঙ্গে তিনি গল্প করতেন, নানারকম খেলা শেখাতেন— ছোটো বলে উপেক্ষা করতেন না। আমি তাঁর স্নেহপাত্র হতে পেরেছি বলে আমার খুব অহংকার বোধ হত। আমি মনে মনে কল্পনা করতুম বড়ো হলে জগদীশচন্দ্রের মতো বিজ্ঞানী হব।’ 

‘বর্ষার পর নদীর জল নেমে গেলে বালির চরের উপর কচ্ছপ উঠে ডিম পাড়ত। জগদীশচন্দ্র কচ্ছপের ডিম খেতে ভালোবাসতেন। আমাকে শিখিয়ে দিলেন কি করে ডিম খুঁজে বের করা যায়। শুকনো বালির উপর কচ্ছপের পায়ের দাগ বেশ স্পষ্ট দেখা যায়, সেই সার-বাঁধা পায়ের চিহ্ন এঁকে বেঁকে বহুদূর পর্যন্ত চলে। গ্রীষ্মের রৌদ্রতাপ না পেলে ডিম ফোটে না, তাই কচ্ছপরা নদী ছাড়িয়ে যতটা সম্ভব উঁচু ডাঙায় গিয়ে ডিম পেড়ে আসে। বালি সরিয়ে গর্তের মধ্যে ডিম পেড়ে আবার বালিগুলি সমান করে চাপা দিয়ে যায় যাতে শেয়াল সন্ধান না পায়। এত চেষ্টা সত্ত্বেও ধূর্ত শেয়ালকে সম্পূর্ণ ফাঁকি দিতে পারে না। আমাকে জগদীশচন্দ্র শিখিয়ে দিলেন কি করে পায়ের দাগ ধরে ধরে গর্তের মধ্যে কচ্ছপের ডিম আবিষ্কার করতে হয়। শেয়ালের সঙ্গে আমার রেষারেষি চলতে থাকত। ডিমের খোঁজ করতে গিয়ে অনেকসময় কচ্ছপমাতারও সন্ধান মিলত। ডাঙার উপরে তার পালানোর উপায় নেই, উলটে দিয়ে তাকে তুলে নিয়ে আসা সহজ। কচ্ছপের মাংস খেতেও জগদীশচন্দ্র খুব পছন্দ করতেন।’ (পিতৃস্মৃতি) 

প্রতিদিন জগদীশচন্দ্র প্রাতরাশের সময় কচ্ছপের ডিম খেতেন বলে রথীন্দ্রনাথ তাঁর জন্য এক ব্যাগ ভর্তি ডিম কুড়িয়ে আনতেন। রথীন্দ্রনাথ লিখছেন, ‘তিনি আরও খুশি হতেন জ্যান্ত কচ্ছপ ধরে আনতে পারলে। কচ্ছপের নরম মাংস তাঁর খুবই প্রিয় ছিল। কচ্ছপ ধরাও সহজ। কেবল উলটে দিলেই হল।’ 

এছাড়া জগদীশচন্দ্রের আরও একটি শখের কথা এর পরে লিখেছেন রথীন্দ্রনাথ। ‘পদ্মার চরে বসবাস [করতে] জগদীশচন্দ্রের বড় ভালো লাগত। দেশ-বিদেশের কত সুন্দর জায়গা তিনি দেখে এসেছেন। তবু আমাদের বলতেন, পদ্মার চরের মতো এমন মনোরম স্বাস্থ্যকর স্থান পৃথিবীতে কোথাও নেই। স্নানের পূর্বে আমাকে দিয়ে তিনি বালির মধ্যে কয়েকটি গর্ত করিয়ে রাখতেন। সকলকে এক একটি গর্তের মধ্যে আকণ্ঠ বালি চাপা দিয়ে শুয়ে থাকতে হত। যখন সমস্ত শরীর গরম হয়ে প্রায় আধসিদ্ধ হয়ে উঠত তখন পদ্মার ঠাণ্ডা জলে ঝাঁপিয়ে পড়তে হত। তিনি বলতেন এতে স্বাস্থ্যের বিশেষ উন্নতি হয়।’ (পিতৃস্মৃতি)  

দুজনের সম্পর্ককে অল্প কথায় চমৎকার ফুটিয়ে তুলেছেন রথীন্দ্রনাথ— ‘একজন বিজ্ঞানী, অন্যজন কবি— এঁদের মধ্যে যে আকর্ষণ ছিল সে কেবল বন্ধুত্ব বললে সম্পূর্ণ বলা হয় না। পরস্পরের মধ্যে একটি গভীর অন্তরঙ্গ সম্বন্ধ ছিল। কথাবার্তা গল্প করার মধ্যে ভাব-বিনিময়ের চেষ্টা যেন সর্বদাই চলত। নতুন গল্পের প্লট বা যে প্রবন্ধ লিখছেন তার বিষয়বস্তু নিয়ে বাবা আলোচনা করতেন। জগদীশচন্দ্র তাঁর উদ্‌ভাবিত নতুন যন্ত্রের কথা বলতেন, নতুবা বলতেন জড় ও জীবের মধ্যে কি সব অদ্ভুত মিল তিনি সেই যন্ত্রের সাহায্যে আবিষ্কার করেছেন। দুজনের চিন্তাধারা সম্পূর্ণ ভিন্ন পথে চললেও তাঁরা যেন যথেষ্ট খোরাক পেতেন পরস্পরের কথাবার্তা আলোচনা থেকে।’ 

শিলাইদহে বিমল আনন্দে সময় কাটালেও নিজের গবেষণার দিকটায় বিন্দুমাত্র ঢিলেমি দেননি জগদীশচন্দ্র, যা সম্পূর্ণ এক নতুন দিকে বাঁক নিয়েছিল ১৮৯৯ সালের দিকে। তাঁর গবেষণা-ব্যাপারের প্রসঙ্গে আসবার আগে আমরা আর একটা বিশেষ দিক নিয়ে আলোচনা করব, প্রচলিত জগদীশচন্দ্র জীবনীতে যে দিকটায় খুব বেশি আলো ফেলা হয় না।



(ক্রমশ) 


#বাংলা #নিবন্ধ #জগদীশ

Leave a comment

All fields are required. Comment will appear after it is approved.

trending posts

newsletter

Connect With Us

today's visitors

28

Unique Visitors

183858