বেতারের আদিযুগ ও জগদীশচন্দ্র (অষ্টম পর্ব)
পর্ব ৮। বেতার তরঙ্গ নিয়ে অলিভার লজ-এর কাজ
........................
স্কটিশ বিজ্ঞানী জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েলের কাজের মধ্যে দিয়ে যে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের অস্তিত্ব সম্বন্ধে নির্দিষ্ট দিশা গড়ে উঠল, সেই তরঙ্গকেই যন্ত্রের সাহায্যে উৎপাদন করতে পেরেছিলেন হেইনরিখ হাৎর্জ। তিনি এই বিষয়ে ১৮৯৩ সালে একটা বইও লেখেন ‘Electric Waves: Being Researches on the Propagation of Electric Action with Finite Velocity through Space’ নামে (মূল জার্মানে বইটির নাম ছিল অবশ্য অন্য)। আর এই ঘটনার কথা জানাজানি হওয়ার পর থেকেই ইউরোপ, রাশিয়া এবং অন্যান্য দেশেও এক দল বিজ্ঞানী নিজেদের মতো করে মেতে ওঠেন এই তরঙ্গকে নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দেখবার কাজে। এঁদের মধ্যে ছিলেন সে আমলের বিলেতের বিখ্যাত বিজ্ঞানী স্যার অলিভার লজ-ও, যিনি হাৎর্জের ওই বইটার একটা ভূমিকাও লিখে দিয়েছিলেন।
এই লজ সাহেবের বই পড়েই আমাদের জগদীশচন্দ্র প্রথম উৎসাহ পেয়েছিলেন এই বিষয়টা নিয়ে কাজ করবার। তখন তিনি প্রেসিডেন্সি কলেজে অধ্যাপনা করছেন। পাশাপাশি মেতে আছেন আরও নানা শখের বিষয় চর্চায়। অলিভার লজ সাহেবের লেখা ‘দ্য ওয়ার্ক অফ হাৎর্জ অ্যান্ড সাম অফ হিস সাকসেসরস’ (প্রথম প্রকাশ ১৮৯৪ সালে। রয়্যাল ইনস্টিটিউশনে তাঁর প্রদত্ত কয়েকটা বক্তৃতার একত্রিত সংকলন) বইটি পড়েই মূলত রেডিও তরঙ্গ নিয়ে কাজ করতে উৎসাহিত হয়ে পড়েন জগদীশচন্দ্র, এমনটা বলেন অনেকে। বিমলেন্দু মিত্র তাঁর ‘জগদীশ-জীবনী’তে লিখেছিলেন যে জগদীশচন্দ্রের ‘লাইব্রেরীতে পাওয়া গেছে ১৮৯৪ খ্রীষ্টাব্দে প্রকাশিত হাৎর্জের রচনাবলীর দ্বিতীয় সংস্করণ, মূল জার্মান বইটি আর তার ইংরাজি অনুবাদটিও, যার নাম Electric Waves’, অনুবাদক D. E. Jones। স্যার অলিভার লজ নিজেও ইংলণ্ডে ঐ অদৃশ্য বিদ্যুৎ-রশ্মি নিয়ে গবেষণা করছিলেন (উৎস: ‘বিজ্ঞান-পথিকৃৎ জগদীশচন্দ্র বসু’, বিমলেন্দু মিত্র, ১৫-১৬ পৃ)।
২. হেইনরিখ হাৎর্জের যে বছর মৃত্যু হয়, ওই ১৮৯৪ সালেরই জুন মাসের পয়লা দিনে স্যার অলিভার লজ হাৎর্জের কাজের ওপরেই একটি বক্তৃতা দেন লন্ডনের রয়্যাল ইনস্টিটিউশনে। ওই একই বক্তৃতা তিনি আবারও দেন আগস্ট মাসে, অক্সফোর্ডে ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশনের সভায়।
এই বক্তৃতার সময়েই তিনি যন্ত্রপাতির সাহায্যে দেখান যে প্রায় ১০ সেন্টিমিটার তরঙ্গদৈর্ঘ্যের তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ উৎপাদন করে তাকে বেশ কয়েকটি পাথরের দেয়াল ভেদ করে প্রায় একশো কুড়ি ফুট দূরের একটা জায়গায় যন্ত্রের ধারক যন্ত্রের সাহায্যে ধারণ করা সম্ভব। অনেকে এই ঘটনাকেই প্রথম তারবিহীন বার্তা প্রেরণের দৃষ্টান্ত বলে উল্লেখ করে থাকেন। এই ব্যাপারটা সবিস্তারে নেচার আর দ্য ‘ইলেক্ট্রিশিয়ান’ পত্রিকায় প্রকাশিতও হয় দিন কয়েক বাদে। তবে এটা নিশ্চিত করে বলা যায় না, জগদীশচন্দ্র এই ঘটনার খবর রাখতেন কিনা বা কোনওভাবে জেনেছিলেন কি না বিদেশ থেকে আসা পত্রপত্রিকার মাধ্যমে। তবে সে জেনে থাকুন বা না-ই থাকুন, তিনিও যে প্রায় একই সময় সম্পূর্ণ একার প্রচেষ্টায় প্রেসিডেন্সি কলেজে একই ধরনের কাজ করে সাফল্য পেয়েছিলেন, এটা স্বীকার করতেই হয়। সে প্রসঙ্গে আমরা অবশ্যই আসব, পরের এক পর্বে। এখন লজ-এর কথা।
৩. বেশ অল্প বয়সেই বিজ্ঞানী হিসেবে খ্যাতিলাভ করেছিলেন অলিভার লজ নামে এই ব্রিটিশ বিজ্ঞানী। পুরো নাম স্যার অলিভার জোসেফ লজ (Oliver Joseph Lodge, ১৮৫১ - ১৯৪০ খ্রি)। পারিবারিকভাবেই ব্যবসায়ী পরিবারের ছেলে অলিভার লন্ডন বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিএসসি (১৮৭৫) আর ডিএসসি (১৮৭৭) ডিগ্রি লাভ করে লিভারপুলের সদ্যস্থাপিত ইউনিভারসিটি কলেজে পদার্থবিদ্যা আর গণিতের অধ্যাপক পদে নিযুক্ত হন ১৮৮১ সালে।
এখানে আসবার বছর দুয়েক আগে থেকেই তিনি তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ কীভাবে তৈরি করা যায় (মানে ‘জেনারেটিং ইলেক্ট্রোম্যগনেটিক ওয়েভ’) বা তাকে কী করে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া যায় (যাকে বলে ‘প্রোপাগেশন’) সে বিষয়ে চিন্তাভাবনা শুরু করে দিয়েছিলেন। এই কাজে তাঁকে সাহায্য করতেন তাঁরই বন্ধু জর্জ ফিৎজেরাল্ড। যিনি একসময় বলেছিলেন যে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ বাস্তবে বানানো কখনওই সম্ভব নয়। পরে অবশ্য তিনি নিজের ভুল স্বীকার করেছিলেন। এই ফিৎজেরাল্ডেরই একটা পরামর্শ শুনে লজ সাহেবও একসময় কাজের ক্ষেত্রে কিছুটা ভুল দিকে চলে গিয়েছিলেন, পরে অবশ্য তাঁরা নিজেদের ভুলটা বুঝতে পারেন। এইসময় তিনি তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গের গ্রহণ বা ধারণ ( ইংরেজিতে ‘রিসেপশন’) নিয়ে যে বিভিন্ন পরীক্ষানিরীক্ষাগুলো করতেন, সেখানে একটা বিশেষ যন্ত্র ব্যবহার করতেন। এখানেই তাঁর একটা বিশেষ কৃতিত্ব, তিনি ‘কোহেরার’ (Coherer) নামক তরঙ্গ-ধারক যন্ত্রের উন্নতি সাধন করেন। এই কোহেরার নিয়ে আরও একটু বিস্তারিত আমরা আলোচনা করব পরের একটা পর্বে, কারণ জগদীশচন্দ্র বসু যে ধরনের যান্ত্রিক পদ্ধতি কাজে লাগিয়ে এই তরঙ্গকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠানোর কাজে সফল হয়েছিলেন, তাতে তিনি এই বিশেষ জিনিসটিই কাজে লাগিয়েছিলেন। লজ-সাহেবের তৈরি কোহেরার-এরই কিছু সংশোধন ঘটিয়ে কাজটা করেন জগদীশচন্দ্র।
১৮৮৭ সালে রয়্যাল সোসাইটি অব আর্টস তাঁর কাছে আবেদন জানায় একগুচ্ছ লেকচার দেওয়ার জন্য। লজ সাহেবের একটা খুব বড় গুণ ছিল এই যে তিনি বিজ্ঞানের কঠিন কঠিন বিষয়কেও দারুণ সহজভাবে সাধারণের কাছে উপস্থাপিত করতে পারতেন, যে গুণ অনেকেরই থাকে না। তাঁর এই লেকচার-সিরিজের বিষয় হিসেবে স্থির হয় কীভাবে উঁচু-উঁচু বিল্ডিংকে বজ্রপাতের হাত থেকে রক্ষা করা যেতে পারে সে ব্যাপারে নতুন দিশা দেখানো। তখনকার দিনে মনে করা হত যে ধাতব তামার রড যদি বাড়ির ছাদে লাগানো হয় এবং ওই রডের সঙ্গে তার লাগিয়ে সেই তারটাকে মাটিতে টেনে এনে যদি পুঁতে দেওয়া হয় তাহলে আর ওই বাড়িতে বাজ পড়বে না। কিন্তু বাস্তবে ওই তামার তারের মধ্যে দিয়ে তড়িৎ যেতই না, অন্য কোনও অজানা উপায়ে বাজ পড়লে সেই তড়িৎ যেন লিক করে বেরিয়ে যেত। আর ক্ষতি হত বাড়িটার। লজ এই সমস্যার সমাধানেই লেগে পড়েছিলেন।
অবশ্য এই ধরনের কাজ নিয়ে কিছুকাল ব্যস্ত থাকবার পর একবার এক ছুটিতে গিয়ে তিনি খবর পান যে জার্মানিতে হেইনরিখ হাৎর্জ তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ তৈরি করে তা নিয়ে নানা পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে সাফল্য পেয়েছেন। লজ সাহেব এর আগেই এই ধরনের কাজ কিছুটা করেছিলেন, তবে হাৎর্জ-এর আবিষ্কারের খবর পেয়ে তিনি নিজের এই কাজ সংক্রান্ত পেপারের শেষে হাৎর্জের সাম্প্রতিক সাফল্যের খবরটা লিখে দেন, সঙ্গে এ-ও বলেন যে আসল কাজটা হাৎর্জই করেছেন। কে আগে কে পরে, এই নিয়ে বিতর্ক ওঠবার সুযোগই পায়নি কারণ লজ সাহেব (এবং অন্যরাও) হাৎর্জকেই এই তরঙ্গের প্রথম উৎপাদনকারী এবং প্রেরণকারী হিসেবে কৃতিত্ব দিয়েই দিয়েছিলেন। ১৮৮৮ সালের সেপ্টেম্বর মাসে তাঁর এই সংক্রান্ত কাজ পেপারের আকারে তিনি পাঠ করেন ‘ব্রিটিশ অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য অ্যাডভান্সমেন্ট অভ সায়েন্স’-এর সভায়। এবং এর কয়েক বছর পর হাৎর্জ সাহেবের মৃত্যু হয়, এবং তারপর অলিভার লজ হাৎর্জ-এর সেই বইটার ভূমিকা লেখেন, আর তিনিও পরীক্ষা করে দেখেন যে হাৎর্জিয়ান তরঙ্গের আলোর মতোই প্রতিফলন বা প্রতিসরণ ঘটে।
এই কাজটা করে দেখতে গিয়েই ‘কোহেরার’ নামের ধারক যন্ত্রটি ব্যবহার করেন লজ। যদিও পরে ইতালির গুগলিয়েমো মার্কনি যখন তাঁর যন্ত্রপাতি কাজে লাগিয়ে এই তরঙ্গের সাহায্যেই বেতার-বার্তা এক মহাদেশ থেকে আর এক মহাদেশে সফলভাবে পাঠালেন তখন লজ সাহেব বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠেন। যদিও এই কাজটা তিনিই প্রথম করেছিলেন তাঁর এই দাবি শেষ পর্যন্ত মান্যতা পায়নি। লজ সাহেব বেতার তরঙ্গকে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় পাঠাতে পারলেও সেটাকে কাজে লাগিয়ে যে টেলিগ্রাফের মতো বার্তাও পাঠানো যেতে পারে, এটা দেখাননি। বাস্তব প্রয়োগের ক্ষেত্রে নতুন দিশা দেখানোর জন্যেই মার্কনি-কে বছর কয়েক পর নোবেল পুরস্কার দেওয়া হয়। বঞ্চিত রয়ে যান অলিভার লজ, আমাদের জগদীশচন্দ্র বসুও। সে দিক থেকে দেখলে এই দুই বিজ্ঞানীর মধ্যে বেশ মিল রয়েছে।
৪.
নতুন শতকের পয়লা বছরে লজ সাহেব সদ্যস্থাপিত বারমিংহাম বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম প্রিন্সিপাল পদে বসেন। ১৯১৯-এ অবসর নেওয়া পর্যন্ত তিনি এই পদেই ছিলেন। ১৯০২ সালে তিনি নাইট উপাধি পেয়েছিলেন। আর এইসময় থেকেই তাঁর চিন্তাভাবনার ক্ষেত্র বেশ কিছুটা বদলে যায়। তাঁর মধ্যে আগ্রহ জন্মায় মৃতের সঙ্গে সংযোগ স্থাপনার দিকে।
প্রথম জীবনে লজ সাহেবের মূল আগ্রহের ক্ষেত্র ছিল গতিবিদ্যা। এছাড়া তাঁর আগ্রহের বিষয় ছিল গাণিতিক পদার্থবিদ্যা, অর্থাৎ যেখানে পদার্থবিদ্যায় ব্যবহৃত গণিত নিয়ে পড়তে হয়। তবে তাঁকে মূলত মনে করা হয় ইথার নামে সেই কাল্পনিক মাধ্যমের ধারণাকে প্রতিষ্ঠা করতে চাওয়া এক বিজ্ঞানী হিসেবে। ইথারকে তখনকার সময়ে মনে করা হত সারা বিশ্বব্রহ্মান্ডেই ছড়িয়ে আছে— যার মধ্যে দিয়ে তড়িৎচুম্বকীয় তরঙ্গ এগিয়ে যায়। যদিও পরবর্তীকালে ইথারের ধারণাটি বিজ্ঞানীরা বাতিল করে দেন; তবু লজসাহেব ইথার যে আসলে নেই কোথাও— এই ধারণাটা কোনওদিন মন থেকে মেনে নিতে পারেননি।
লজসাহেবের ছেলেমেয়েদের অনেকেই তাঁর তৈরি বিভিন্ন আবিষ্কার থেকে নেওয়া পেটেন্টের ব্যবসা করে যথেষ্ট নাম আর অর্থলাভ করেছিলেন। বিজ্ঞানের পাশাপাশি লজসাহেব আর কয়েকটি বিষয় নিয়ে বেশ চর্চা করতেন— এর মধ্যে রয়েছে অতিপ্রাকৃত বিষয়, আধ্যাত্মিক দর্শন, মৃত্যু-পরবর্তী জীবন, প্ল্যানচেট (মৃতের সঙ্গে যোগাযোগের একটি পদ্ধতি), টেলিপ্যাথি (অন্যের মনের খবর জেনে ফেলার পদ্ধতি) ইত্যাদি। এসব বিষয়ে তিনি বেশ কয়েকটি বইও লিখেছিলেন। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁর দেশে গিয়ে একবার তাঁর সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন; মৃত্যু, পরলোক বা প্ল্যানচেট নিয়ে তাঁদের মধ্যে বেশ কিছুটা আলাপ-আলোচনাও হয়েছিল। রবীন্দ্রনাথ নিজে প্ল্যানচেটে খুবই বিশ্বাসী ছিলেন, একাধিকবার পরিচিত-আত্মীয়দের প্ল্যানচেটে ডেকে কথা বলেছিলেন বলে জানা যায়।
লজসাহেব সব মিলিয়ে চল্লিশটিরও বেশি বই লিখেছিলেন; যেগুলোর বিষয়সূচিতে আছে ইথার, আপেক্ষিকতা, বিজ্ঞানের দর্শন, রেডিও তরঙ্গ বা ধর্ম ও দর্শনের সমন্বয় ইত্যাদি বিষয়। তিনি বেঁচেও ছিলেন বহু বছর, ১৯৪০ সালে উননব্বই বছর বয়সে মৃত্যু হয় তাঁর। তবে জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল বা হেইনরিখ হাৎর্জ-এর মতো তাঁকে আমরা এই বেতার তরঙ্গ সংক্রান্ত কাজের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ আসনে বসাতে পারি না। তবু তাঁর কথা আমাদের জানতেই হয়, কারণ জগদীশচন্দ্র যে সময়টায় কাজগুলো করছিলেন, তখন আর কারা এই কাজে মেতে ছিলেন তাঁদের কথা না জানলে সামগ্রিক জানায় ঘাটতি রয়ে যায়। আগামী পর্বে আমরা আরও এরকম দু-তিনজনের কথা বলে নেব, আর তারপর যাব জগদীশচন্দ্রের কাছে।
..............................................
সহায়ক লেখাপত্তর
১) অলিভার লজকে নিয়ে জানতে:
http://scihi.org/oliver-joseph-lodge/
২) Oliver Lodge: Almost the Father of Radio, James P. Rybak [এর বেশি প্রকাশ-তথ্য কিছু লেখাটায় পাওয়া যায়নি]
৩) [বই] A Pioneer of Connection: Recovering the Life and Works of Oliver Lodge, Edited by James Mussell and Graeme Gooday, University of Pittsburgh Press, 2020.
৪) https://www.codypolston.com/sir-oliver-lodge-1878-1955-paranormal-investigators-of-the-past/
৫) https://oliverlodge.org/2015/01/
৬) ‘… a paper … I hold to be great guns’: a commentary on Maxwell (1865)’ A dynamical theory of the electromagnetic field’, by Malcolm Longair. Philosophical Transactions, Royal Society, 2015 এই নিবন্ধ থেকেও বেশ কিছু তথ্য নেওয়া হয়েছে এই পর্বে।
আগের পর্ব পড়ুন : বেতারের আদিযুগ ও জগদীশচন্দ্র (সপ্তম পর্ব)
#Jagadish Chandra Bose #Radiowave #জগদীশচন্দ্র বসু #silly পয়েন্ট