নিবন্ধ

সমকাল ও জগদীশচন্দ্র: প্রসঙ্গ রবীন্দ্রনাথ (প্রথম পর্ব)

অর্পণ পাল Dec 23, 2020 at 10:01 am নিবন্ধ

................

১. 

 

১৮৮৭ সাল। ২৭ ফেব্রুয়ারি। প্রেসিডেন্সি কলেজের তরুণ অধ্যাপক বিয়ে করলেন ব্রাহ্মসমাজের নেতা দুর্গামোহন দাশের মেজ মেয়ে অবলা দাশকে। দুর্গামোহনবাবুর বড় মেয়ে সরলার বিয়ে হয়েছিল অধ্যাপক প্রসন্নকুমার রায়ের সঙ্গে। 

বিয়ে করবার পরে দুর্গামোহন দাশের পরামর্শে নবদম্পতি চলে যান চন্দননগরে, গঙ্গার ধারে ‘পাতালপুরী’ নামের একটি ভাড়া বাড়িতে থাকা শুরু করেন। উদ্দেশ্য, পরিবার থেকে সাময়িকভাবে আলাদা হয়ে স্বাবলম্বী হয়ে সংসার সম্বন্ধে অভিজ্ঞ হয়ে ওঠা। অধ্যাপনা করেন, অথচ তখন জগদীশচন্দ্রের কোনও উপার্জন নেই। তাঁর নামে আসা মাইনে প্রতিমাসেই ফেরত চলে যায়। এর কারণ আমরা একটু পরেই বলব। 

এই সময়ে জগদীশচন্দ্র কলকাতায় অধ্যাপনা করতে আসতেন যেভাবে, সেই বর্ণনা বেশ আকর্ষণীয়। একটা নৌকো ভাড়া করে রাখাই ছিল; রোজ সকালে গঙ্গার ঘাট থেকে নৌকায় তাঁরা দুজন চলে আসতেন অন্য পারে নৈহাটিতে, সেখান থেকে জগদীশচন্দ্র কলকাতার ট্রেন ধরতেন। অবলা দেবী নৌকা বেয়ে ফিরে যেতেন বাসায়। নৌকোটা নদীপারেই রাখা থাকত। এরপর বিকেলে অবলা দেবী আবার নৌকা বেয়ে নৈহাটি যান, ফেরার সময় জগদীশচন্দ্র সেটা চালিয়ে নিয়ে আসেন। বেশ পরিশ্রম হত দুজনেরই, বোঝা যায়। 

তবে এইরকম খুব বেশিদিন চালাতে হল না; মাসছয়েক পরে তাঁরা কলকাতায় একটা ভাড়াবাড়িতে এসে উঠলেন। শুরু হল কলকাতা-বাস। প্রথমদিকে তাঁরা থাকা শুরু করেন জগদীশচন্দ্রের বোন সুবর্ণপ্রভা ও ভগ্নীপতি ডাক্তার মোহিনীমোহন বসুর বাড়ি ৬৪/২ মেছুয়াবাজার স্ট্রিটে। অনেককাল পরে, এই বোন আর ভগ্নীপতির কথাই ১৯০১-এর ১১ জুলাই জগদীশচন্দ্র রবীন্দ্রনাথকে লন্ডন থেকে লিখেছিলেন, ‘তুমি তো আমার জীবন-বৃত্তান্ত কিছু কিছু জান। আমি যখন একেবারে অসহায় হইয়া পড়িয়াছিলাম তখন আমার ভগিনীর স্নেহ ও সহায়তায় আমি কোনোরূপে দুর্দিন উত্তীর্ণ হইয়াছি।’ 

নিজের জীবনের অনেক কথাই একমাত্র আড়াই বছরের ছোট বন্ধু রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে ভাগ করে নিতেন জগদীশচন্দ্র। তাঁর মানসিক অবস্থা, গবেষণাক্ষেত্রে লব্ধ বিচিত্র অভিজ্ঞতা, আনন্দ-উচ্ছ্বাস-বেদনা-দুশ্চিন্তা— সবকিছুরই ভাগীদার ছিলেন অবলা দেবী, আর রবীন্দ্রনাথ। 

তাঁদের বন্ধুত্বের সূত্রপাত ঘটে কিঞ্চিৎ বেশি বয়সে এসেই, যদিও দুজনেই একটা সময়ে প্রায় একই সঙ্গে পড়তেন একই স্কুলে (সেন্ট জেভিয়ার্স)। দুজনেরই পারিবারিক পটভূমিকা ব্রাহ্ম, তবে প্রভেদ ছিল পারিবারিক খ্যাতিতেও। জগদীশচন্দ্র অবিভক্ত পূর্ববাংলার এক সরকারি আধিকারিকের একমাত্র ছেলে, তাঁর বংশে তিনিই প্রথম খ্যাতিমান, অন্যদিকে রবীন্দ্রনাথ কলকাতার বিখ্যাত ঠাকুরবাড়ির দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের চোদ্দ নম্বর সন্তান, বাঁধাধরা শিক্ষায় শিক্ষিত না হলেও স্বশিক্ষার গুণে হয়ে উঠতে পেরেছিলেন তখনকার বাংলার প্রধানতম কবিদের একজন। 

১৮৯৭ সালে প্রথমবার বৈজ্ঞানিক সফর সেরে দেশে ফেরবার পরেই রবীন্দ্রনাথ আর জগদীশচন্দ্রের মধ্যে ঘনিষ্ঠতা শুরু হলেও তাঁদের মধ্যে এর কিছুটা আগে থেকেই আলাপ-পরিচয় অন্তত হয়েই ছিল। 

সেটা ১৮৯১ সালের কথা। ‘পরিচারিকা’ [ব্রাহ্মসমাজের নেতা এবং কেশবচন্দ্র সেনের সহকারী প্রতাপচন্দ্র মজুমদার ৮ মে ১৮৭৮ সালে এই মাসিক পত্রিকাটি প্রকাশ করতে শুরু করেন। মূলত স্ত্রী-পাঠ্য এই পত্রিকাটিতে থাকত নানা জাতের খবর আর সাহিত্যরচনা। ১৮৯১ সালে পত্রিকাটির সম্পাদনার ভার ছিল কেশবচন্দ্র সেনের বড় বউমা মোহিনী দেবীর হাতে।] পত্রিকার জ্যৈষ্ঠ, ১২৯৮ সংখ্যায় প্রকাশ পেল একটি খবর— ‘প্রেসিডেন্সী কলেজে যে [ফনোগ্রাফি] যন্ত্রটী আসিয়াছে বিজ্ঞানের অধ্যাপক শ্রীযুক্ত জগদীশচন্দ্র বসু তন্মধ্যে ব্রাহ্মসমাজের গায়ক গায়িকা কয়টী নরনারীর গীত সঞ্চয় করিয়া রাখিয়াছেন। ...এ সম্বন্ধে সম্প্রতি একটি মজার তামাসা হইয়া গিয়াছে। কোন বাবু কুকুর বিড়াল পাখীর ডাক ডাকিয়াছিলেন, একটী নলে তাহা রক্ষিত ছিল। পরে সেই নলে বাবু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কন্ঠস্বরশুদ্ধ ঈশ্বরের মহিমাপ্রতিপাদক একটী গান রাখা হয়। একদিন যন্ত্রটী ঐ গান গাইতেছিল, শ্রোতাগণ শুনিতেছিলেন; গান গাইতে গাইতে হঠাৎ তাহার ভিতর হইতে ঘেউ ঘেউ রবে কুকুরের শব্দ বাহির হইয়া পড়িল। কোথায় ঈশ্বরের মহিমাসঙ্গীত, আর কোথায় কুকুরের শব্দ! পূর্ব্বরক্ষিত কুকুরের শব্দ ভালো করিয়া মুছিয়া ফেলা হয় নাই, এই জন্য হঠাৎ কুকুর ডাকিয়া উঠে!’ (রবিজীবনী) 

দিবাকর সেন লিখেছেন, ‘সম্ভবত জগদীশচন্দ্রই প্রথম ভারতীয় যিনি এডিসনের পুরনো নকশার একটি ফনোগ্রাফ যন্ত্র কিনেছিলেন। তা দিয়ে কীভাবে কণ্ঠস্বর রেকর্ডে ধরে তার অবিকল পুনরাবৃত্তি করা যায়, সে সব নিয়ে তিনি পরীক্ষা নিরীক্ষা করতেন।’ জগদীশচন্দ্রের অধ্যাপনা জীবনের প্রথম দিকে এরকম আরও নানা বিষয়ে আগ্রহ ছিল, সে ব্যাপারে আমরা পরবর্তী অধ্যায়ে আলোচনা করব। 

তাঁর এই বহু বিষয়ে আগ্রহেরই এক ফল হল রবীন্দ্রনাথের গান আর কুকুরের ডাকের সংমিশ্রণের ওই বিচিত্র কীর্তিটি। 



২.

 

প্রথমবার বৈজ্ঞানিক সফর সফলভাবে সেরে সস্ত্রীক জগদীশচন্দ্র দেশে ফিরলেন ১৮৯৭-এর এপ্রিল মাসে। এই যাত্রায় তাঁরা ইউরোপে ছিলেন সব মিলিয়ে প্রায় দুবছর। ফ্রান্সের মার্সাই বন্দর থেকে তাঁদের জাহাজ ছাড়ে, পরে বোম্বাই থেকে ট্রেনে চেপে কলকাতা ফেরেন। 

ট্রেন এসে পৌঁছল হাওড়া স্টেশনে। সেখানে তখন হাজির ডঃ নীলরতন সরকার, শিবনাথ শাস্ত্রী, আনন্দমোহন বসু, প্রফুল্লচন্দ্র রায়, যতীন্দ্রমোহন ঠাকুরের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তিরা; তাঁরা এসেছেন জগদীশচন্দ্রকে অভিনন্দন জানাতে। কিন্তু সেই দলে ছিলেন না রবীন্দ্রনাথ। 

হাওড়া থেকে জগদীশচন্দ্র গিয়ে উঠলেন আনন্দমোহন বসুর ধর্মতলার বাড়িতে। 

এই বাড়িতেই এপ্রিল মাসের এক সকালে এসে উপস্থিত হলেন ছত্রিশ বছরের কন্দর্পকান্তি যুবক রবীন্দ্রনাথ। অভিনন্দন জানাবেন বাঙালির মুখ উজ্জ্বল করা আর এক উনচল্লিশের তরুণ অধ্যাপককে। কিন্তু তাঁর কপাল মন্দ। সেদিন জগদীশচন্দ্র বাড়ি ছিলেন না। 

টেবিলের ওপর রাখা রইল সেই ম্যাগনোলিয়া ফুলের গোছা। 

দিনকয়েক পর দ্বিতীয়বার আগমনের সময় রবীন্দ্রনাথ সঙ্গে এনেছিলেন নবমবর্ষীয় বালক পুত্র রথীন্দ্রনাথকে। তাঁরই স্মৃতিচারণা থেকে জানা যায় সেই ঘটনার আবছা স্মৃতির রেশটুকু— 

‘বিলাত থেকে ফিরে কিছুদিনের জন্য ধর্মতলার এক বাড়িতে জগদীশচন্দ্র ছিলেন। সে বাড়ি সম্ভবত আনন্দমোহন বসুর ছিল। আমি তখন ন-বছরের শিশু; তবু, কেন জানি না, পিতা আমাকে তাঁর সঙ্গে নিয়ে গিয়েছিলেন। দুই বন্ধুতে কী কথাবার্তা হয়েছিল তা বুঝতে পারা বা মনে রাখা আমার পক্ষে সম্ভব হয়নি; এইটুকুই কেবল মনে পড়ে; জগদীশচন্দ্র উচ্ছ্বসিতভাবে ইয়োরোপ-ভ্রমণের কাহিনী অনর্গল বলে যাচ্ছেন আর আমার পিতা সাগ্রহে তা শুনছেন এবং মাঝে মাঝে দু-জনে মিলে খুব হেসে উঠছেন। গল্প বোধ হয় আরো অনেকক্ষণ চলত, আমার দিকে হঠাৎ দৃষ্টি পড়াতে আমার পরিশ্রান্ত মুখের ভাব দেখেই হয়তো পিতা অনিচ্ছাসত্ত্বেও বন্ধুর কাছ থেকে সেদিনের মতো বিদায় নিলেন।’ [পিতৃস্মৃতি] 

রবীন্দ্রনাথ আর জগদীশচন্দ্রের দীর্ঘকালব্যাপী বন্ধুত্বের সূত্রপাত মোটামুটি এই ১৮৯৭ সাল থেকেই। পরবর্তীকালে জগদীশচন্দ্রও তাঁদের সম্পর্কের দৃঢ়তার সূত্রপাত যে এইসময় থেকেই, সে ব্যাপারে নিজের সমর্থন জানিয়েছেন একটি চিঠিতে— ‘তিন বৎসর পূর্ব্বে আমি তোমার নিকট একপ্রকার অপরিচিত ছিলাম। তুমি স্বতঃপ্রবৃত্ত হইয়া ডাকিলে। তারপর একটি একটি করিয়া তোমাদের অনেকের স্নেহবন্ধনে আবদ্ধ হইলাম। তোমাদের উৎসাহধ্বনিতে মাতৃস্বর শুনিলাম।’ (লন্ডন থেকে ১৯০০-এর ২ নভেম্বর লেখা চিঠি) এই বন্ধুত্ব স্থায়ী হবে এরপরে জগদীশচন্দ্রর মৃত্যু পর্যন্ত মানে অন্তত চল্লিশ বছর। এই দীর্ঘ সময়ে তাঁদের মধ্যে কত চিঠি আর মতামতের আদানপ্রদান হবে, দুজন একে অন্যের বাড়ি যাতায়াত করবেন কতবার, কত আড্ডা-হাসি-গল্পে কেটে যাবে দিন-সন্ধে-রাত, তাছাড়া পারস্পরিক মান-অভিমান ইত্যাদির পালাও আসবে— সেসব প্রসঙ্গ এই অধ্যায়ে পরপর কালানুক্রমে আনা হবে। কিছুটা বিস্তারিতভাবেই আমরা আলোচনা করব, প্রবাসে বন্ধুকে কতবার কতভাবে আর্থিক সাহায্যও পাঠিয়েছেন রবীন্দ্রনাথ, মানসিকভাবে পাশে থেকেছেন বিজ্ঞানীর সাফল্যের জয়যাত্রা থেকে কঠিন সংগ্রামের সময়ে। 

এই দীর্ঘ সময়কালে তাঁদের মধ্যে যে পত্রালাপ ঘটেছে, তা ভালোভাবে দেখলে দুজনের সম্পর্কের চড়াই-উৎরাইয়ের  বেশ কিছুটা আভাস মেলে অবশ্যই। আসলে জগদীশচন্দ্র–রবীন্দ্রনাথের চিঠিপত্র একাধিক কারণে জগদীশ-জীবনী লেখকদের কাছে মূল্যবান; এগুলিকে পাশে না রেখে খুব বেশি দূর এগোনোই যায় না। 

তবে দুঃখের ব্যাপার, রবীন্দ্রনাথকে লেখা জগদীশচন্দ্রের চিঠির অধিকাংশই রক্ষিত হলেও রবীন্দ্রনাথের লেখা বহু চিঠি আজ কোনোভাবেই পাওয়া যায় না কোথাও। কোনও পত্র-সংকলনেই নেই সেগুলির অস্তিত্ব। রবীন্দ্রনাথ-জগদীশচন্দ্রের চিঠির সংগ্রহ প্রথম প্রকাশিত হয়েছিল ‘প্রবাসী’ পত্রিকায়। তার ভূমিকা হিসেবে রবীন্দ্রনাথ লিখেছিলেন একটি ছোট গদ্য। 

আর সে ভূমিকার শেষে ছিল এমন এক আশার কথা, যদি কখনও বন্ধুর চিঠির উত্তরে লেখা রবীন্দ্রনাথের চিঠিগুলি পাওয়া যায় তবে সেই সংগ্রহ সম্পূর্ণ হতে পারবে। রবীন্দ্রনাথের সে আশা, বলাই বাহুল্য, আজও অপূর্ণ রয়ে গেছে। 

রবীন্দ্রনাথের লেখা চিঠিপত্রের যে উনিশ খণ্ডে বিভক্ত সংকলন প্রকাশ করে থাকেন বিশ্বভারতী, সেখানে ষষ্ঠ খণ্ডটি শুধুমাত্র জগদীশচন্দ্রকে লেখা চিঠির ওপরে ভিত্তি করেই। সেই খণ্ডে রয়েছে রবীন্দ্রনাথের লেখা আটত্রিশটি চিঠি।  মনফকিরা থেকে নভেম্বর ২০১১ সালে প্রকাশিত হয় ‘দুই বন্ধুর চিঠি/ পারস্পরিক ও পারম্পরিক’ (যদিও বইটি অন্য কোনও প্রকাশনা থেকে প্রথমবার প্রকাশ পেয়েছিল ২০০৮-এ)। ১৮৯৯ থেকে ১৯৩৬ অবধি মোট একশো চব্বিশটি চিঠি এই বইতে আছে। এগুলোর মধ্যে জগদীশচন্দ্রের চিঠির সংখ্যা অষ্টআশিটি, কিন্তু রবীন্দ্রনাথের চিঠির সংখ্যা মাত্র ছত্রিশটি। আর এখানে চিঠিগুলি সাজানো হয়েছে কালানুক্রমিকভাবে, এতে দুজনের মধ্যে পত্রালাপের চিত্রটি বেশ সহজে বুঝে ওঠা যায়। 

গবেষকদের অনেকেই অনুমান করেন যে রবীন্দ্রনাথের চিঠির সংখ্যা আসলে অনেক, তার অধিকাংশই কোনও অজ্ঞাত কারণে প্রকাশিত হয়নি। 

পত্রাবলির সবচেয়ে নির্ভরযোগ্য সংকলন প্রকাশ পেয়েছিল বসু বিজ্ঞান মন্দিরের প্রকাশনা বিভাগ থেকে, ১৯৯৬ সালে। সেখানে সম্পাদনায় ছিলেন বিজ্ঞান মন্দিরের এক আধিকারিক ও সুলেখক দিবাকর সেন। আর বইটির আকর্ষণ ছিল প্রতিটি চিঠির সঙ্গে প্রাসঙ্গিক তথ্যাদি বা ব্যক্তিপরিচয়। এই বইটি অনেক দিন দুর্লভ থাকবার পর সদ্য ২০১৬ সালে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে, এটা খুবই আনন্দের কথা। দুটো খণ্ডে, শক্ত সুদৃশ্য মোড়কে উপলব্ধ এই খণ্ড দুটি প্রত্যেক বাঙালির অবশ্যপাঠ্য। 


ঋণ: 

১) রবিজীবনী, প্রশান্তকুমার পাল, আনন্দ পাবলিশার্স।

২) ব্যক্ত অব্যক্ত জগদীশচন্দ্র, অনুষ্টুপ। 

৩) পিতৃস্মৃতি, রথীন্দ্রনাথ ঠাকুর, জিজ্ঞাসা। 


[কভার পোস্টার : অর্পণ দাস] 



#নিবন্ধ সিরিজ #জগদীশচন্দ্র বসু #রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর #Jagdish Chandra Bose #Series #Rabindranath Tagore #অর্পণ পাল #সিলি পয়েন্ট

Leave a comment

All fields are required. Comment will appear after it is approved.

trending posts

newsletter

Connect With Us

today's visitors

33

Unique Visitors

182403